Home » » যৌথ মূলধনী ব্যবসায় কাকে বলে

যৌথ মূলধনী ব্যবসায় কাকে বলে

যৌথ মূলধনী ব্যবসায় কাকে বলে

যৌথ মূলধনী কারবার: বর্তমানকালে বৃহদায়তন উৎপাদনের যুগ। তাই যুগোপযোগী কারবার সংগঠন হ‘ল যৌথ মূলধনী কারবার যেখানে অনেকগুলি লোক সম্মিলিতভাবে মূলধন যোগান দিতে পারে। প্রায় সকল দেশেই যৌথ মূলধনী কারবারের প্রচলন রয়েছে। যৌথ মূলধনী কারবারের মূলধনকে অতি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশে ভাগ করে সেগুলোকে এক একটি শেয়ার বলা হয়।

যৌথ মূলধনী কারবার গঠন প্রণালী ও মূলধন সংগ্রহ পদ্ধতি


কারবারের উদ্যোক্তাগণ কোম্পানির নাম, উদ্দেশ্য, মূলধনের পরিমাণ প্রভৃতি সংক্রান্ত স্মারকলিপি (Article of Memorandum) জনসাধারণের কাছে প্রচার করে। তারপর এসব সরকারের কাছ থেকে অনুমোদন করিয়ে নিয়ে ব্যবসায়ের কাজ শুরু করে। যৌথ মূলধনী প্রতিষ্ঠান সব সময় অনুমোদিত মূলধনের সবটুকু শেয়ার বিক্রয়ের মাধ্যমে সংগ্রহ করে না। অনুমোদিত মূলধনের যে পরিমাণ মূল্যের শেয়ার বাজারে বিক্রির জন্য ছাড়া হয় তাকে ইস্যু মূলধন (Subrcribed capital) বলে। বিক্রীত মূলধনের যে অংশ শেয়ার ক্রেতাদের থেকে নগদে আদায় করা হয়েছে তাকে আদায়ীকৃত মূলধন (Paid up Capital) বলে।

যৌথমূলধনী কারবার সাধারণতঃ তিন উপায়ে মূলধন সংগ্রহ করে থাকে। যথা -(১) শেয়ার বিক্রি করে, (২) ঋণপত্র (Debenture) বিক্রি করে এবং (৩) ঋণ গ্রহণ করে।

১. শেয়ার বিক্রয়
শেয়ার বিক্রয়ই যৌথমূলধনী কারবারের মূলধন সংগ্রহের সবচেয়ে বড় উপায়। শেয়ার প্রধানত: দু’প্রকার - (ক) অগ্রগণ্য শেয়ার ও (খ) সাধারণ শেয়ার।

ক. অগ্রগণ্য শেয়ার : ব্যবসায়ের মুনাফা থেকে যে শেয়ারের প্রাপ্য সর্বপ্রথম মিটিয়ে দেয়া হয় তাকে অগ্রগণ্য শেয়ার বলা হয়। অগ্রগণ্য শেয়ারের লভ্যাংশ নির্দিষ্ট। ব্যবসায়ের মুনাফা না হলে সাধারণ শেয়ার হোল্ডারদের মত কিছুই পায় না। যদি এ প্রকার শেয়ার ক্রমবর্ধমানশীল অগ্রগণ্য শেয়ার (Cumulative preferential share) হয় তবে যখনই কোম্পানির মুনাফা হবে তখনই পূর্ববর্তী এবং বর্তমান বৎসরের মুনাফা নির্দিষ্ট হারে একই সঙ্গে বুঝে পাবে। এ ধরনের শেয়ার কম ঝুঁকি বহুল।

খ. সাধারণ শেয়ার : সাধারণ শেয়ারের মুনাফা নির্দিষ্ট থাকে না। অন্যান্য সকলের পাওনা মিটাবার পর যা অবশিষ্ট থাকে তাই সাধারণ শেয়ার হোল্ডারগণের মধ্যে বন্টিত হয়। মুনাফার পরিমাণ বেশি হলে লভ্যাংশ বেশি এবং মুনাফা কম হলে লভ্যাংশ কম হবে। এমনকি যদি ব্যবসায়ে কোন ক্ষতি হয় তবে ক্ষতিপূরণ সাধারণ শেয়ার হোল্ডারদেরই করতে হয়। এরূপে তাদেরকে সর্বাপেক্ষা বেশি ঝুঁকি বহন করতে হয়।

২. ঋণপত্র বা ডিবেঞ্চার
ঋণপত্র বা ডিবেঞ্চার বিক্রি করেও যৌথ মূলধনী কারবার মূলধন সংগ্রহ করে। ঋণপত্রের উপর একটি নির্দিষ্ট হারে সুদ প্রদান করা হয়। ডিবেঞ্চার এক প্রকার বন্ড যাতে কোম্পানির সম্পত্তি জামিন থাকে। প্রয়োজন হলে কোম্পানির সম্পত্তি বিক্রি করেও ডিবেঞ্চার হোল্ডারদের প্রাপ্য পরিশোধ করতে হয়। কারবারের মুনাফার সাথে ডিবেঞ্চারের সম্পর্ক নেই। ডিবেঞ্চার ক্রেতাগণ যৌথমূলধনী কারবারের মালিক নন, তারা কোম্পানির ঋণদাতা। যদি কোন সময় কোম্পানি বন্ধ হয়ে যায় তবে ডিবেঞ্চার হোল্ডারদের দাবি সর্বপ্রথম মিটাতে হয়।

৩. ঋণ গ্রহণ
যৌথ মূলধনী কারবারে চলতি মূলধনের জন্য ব্যাংক ও অন্যান্য ঋণদানকারী প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ গ্রহণ এবং প্রয়োজনীয় ব্যয় নির্বাহ করতে পারে।

যৌথ মূলধনী কারবারের সুবিধাসমূহ নিম্নরূপ :


১. বৃহদায়তন উৎপাদন : যৌথ মূলধনী কারবারের ফলে বৃহদায়তন উৎপাদন সম্ভব হয়েছে। বৃহদায়তন উৎপাদনে যে প্রচুর পরিমাণ মূলধন প্রয়োজন হয় তা যৌথ মূলধনী কারবারের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হয়। ফলে এই প্রতিষ্ঠান বৃহদায়তন উৎপাদনের ব্যয় সংকোচের সুবিধা ভোগ করতে পারে।

২. মূলধনের আধিক্য : যৌথ মূলধনী কারবারে নানা প্রকার অল্প মূল্যের শেয়ার, ঋণপত্র ধনী-দরিদ্র সকলের মধ্যে বিক্রি করে মূলধন গড়ে তোলা যায়। ফলে যাদের অল্প সঞ্চয় আছে তারাও সাধ্যানুযায়ী ব্যবসায়ে অংশ নিতে পারে। এভাবে বিরাট পরিমাণে মূলধন সংগ্রহ সম্ভবপর হয়।

৩. প্রতিভা ও মূলধনের সমন্বয় : সমাজে অনেক বিত্তশালী ব্যক্তি আছেন যাদের ব্যবসায়িক আকাংক্ষা বা কর্মকুশলতা নেই। অপরপক্ষে, ব্যবসায়ের বুদ্ধি সম্পন্ন অনেক প্রতিভাধর ব্যক্তি আছেন যাদের প্রয়োজনীয় মূলধন নেই। যৌথমূলধনী কারবার এই দু’শ্রেণীর লোকের মধ্যে একটি সেতুবন্ধ সৃষ্টি করে এবং উভয়ের যৌথ প্রয়াসকে সাফল্য মন্ডিত করে তোলে।

৪. স্থায়িত্ব : স্থায়ীত্ব যৌথ কারবারের একটি অন্যতম সুবিধা। এক মালিকানা বা অংশীদারী কারবারের মত কারো মৃত্যু ঘটলে বা উন্মাদ হয়ে গেলে যেমন ব্যবসা অচল হয়ে পড়ে, যৌথ মূলধনী কারবারে এরূপ কোন ক্ষতি হয় না। পুরাতন অংশীদারগণ তাদের শেয়ার বিক্রি করে প্রতিষ্ঠান যেমন ত্যাগ করতে পারে, তেমনি নতুন অংশীদার কারবারে যোগদান করতে পারে। ফলে কারবারের ধারা অব্যাহত থাকে।

৫. সীমাবদ্ধ দায়: যৌথ মূলধনী কারবারে অংশীদারগণের দায় সীমাবদ্ধ। কোন কারণবশতঃ এ প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন কার্য বন্ধ হয়ে গেলেও অংশীদারগণ এর ঋণদাতাদের কাছে শেয়ারের আনুপাতিক পরিমাণ ঋণের জন্য দায়ী থাকবে। এ কারণে বিনিয়োগকারীগণ এরূপ প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করতে উৎসাহী হয়।

৬. সঞ্চয় ও বিনিয়োগ : যৌথ মূলধনী কারবার সাধারণ লোককে সঞ্চয় এবং বিনিয়োগ করতে সুযোগ ও উৎসাহ যোগায়। তাদের সামান্য সঞ্চয় দিয়ে এ ধরনের সংগঠনের অল্প মূল্যের শেয়ার ও ঋণপত্র ক্রয়ের মধ্য দিয়ে তারা ব্যবসায়ে অংশ নিতে পারে এবং মুনাফা ভোগ করতে পারে।

৭. শেয়ারের হস্তান্তরযোগ্যতা : যৌথমূলধনী কারবারের শেয়ারগুলি হস্তান্তরযোগ্য এবং উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়ার যোগ্য। এ ব্যবস্থা কারবারটিকে জনপ্রিয় করে তুলেছে। বিনিয়োগকারীগণ প্রয়োজনবোধে শেয়ার বিক্রি করে টাকা ফেরত পেতে পারে।

৮. ঝুঁকির শ্রেণী বিভাগ : যৌথমূলধনী কারবারে বিভিন্ন শ্রেণী ঝুঁকিসম্বলিত শেয়ার থাকে। বিনিয়োগকারীগণের মধ্যে যে যেমন ঝুঁকি গ্রহণে ইচ্ছুক সেরূপ শেয়ার ক্রয় করতে পারে।

৯. সুদক্ষ ও অভিজ্ঞ পরিচালনা : যৌথমূলধনী কারবারে সুদক্ষ ও অভিজ্ঞ পরিচালকগণের সমাবেশ ঘটিয়ে ব্যবস্থাপনার উৎকর্ষতা বৃদ্ধির সুযোগ রয়েছে। প্রয়োজনবোধে পুরাতন পরিচালক পরিবর্তন করে নতুন পরিচালকমন্ডলীর সদস্য নিয়োগ করা যায় এবং পরিচালনায় গণতান্ত্রিক নীতি অনুসরণের মাধ্যমে শেয়ারহোল্ডারদের অধিকতর আস্থা অর্জন করা সম্ভব।

১০. লোকের আস্থা : যৌথমূলধনী কারবার দেশের আইন দ্বারা সৃষ্ট সংগঠন। কোম্পানি আইনের বিধান অনুযায়ী এ প্রতিষ্ঠান পরিচালিত হয়। সুতরাং এ ধরনের কারবারে মানুষের আস্থার পরিমাণ বেশী।

যৌথমূলধনী কারবারের অসুবিধা


যৌথমূলধনী কারবারের অনেকগুলি অসুবিধা আছে। এগুলি নিম্নে আলোচিত হলঃ

১. অংশীদার এবং পরিচালকদের মধ্যে সংযোগের অভাব : যৌথমূলধনী কারবারের শেয়ারহোল্ডার সংখ্যা অগণিত এবং তাদের অংশগুলি আবার হস্তান্তরযোগ্য। কারবারের পরিচালনার দায়িত্বে নিয়োজিতদের সাথে অংশীদারদের কোন সম্পর্ক বা যোগাযোগ থাকে না। কখনো কখনো পরিচালকগণ নিজ স্বার্থে নানান ধরনের অসদুপায় অবলম্বন করে এবং অংশীদারগণ ক্ষতিগ্রস্থ হয়।

২. সাংগঠনিক দুর্বলতা ও অপচয় : যৌথমূলধনী কারবারের দৈনন্দিন কার্যাবলী সম্পাদনার দায়িত্ব থাকে বেতনভুক কর্মচারীদের উপর। তাদের সততা ও আন্তরিকতার অভাবে ব্যবসা সঠিকভাবে পরিচালিত হয় না। এই সাংগঠনিক দুর্বলতা দক্ষ পরিচালনার পথে একটি অন্তরায়। ফলে অপচয় হয়।

৩. সংগঠন জটিলতা : এ ধরনের কারবারে গঠন-প্রণালী খুবই জটিল। অনেক আইনগত ঝামেলা পোহাতে হয় বলে সাধারণ লোক শেয়ারহোল্ডার হতে আগ্রহী নয়।

৪. শ্রমিক-মালিকের সম্পর্ক : যৌথমূলধনী কারবারের শ্রমিক মালিক সম্পর্ক সবসময় ভাল থাকে না। উভয়ের মধ্যে ভুল বুঝাবুঝির সম্ভাবনা বেশী। ফলে ধর্মঘট, লক-আউট, শ্রমিক সংঘর্ষ প্রভৃতি কারবারে ব্যাঘাত সৃষ্টি করে।

৫. অসাধু লোকের হাতে পরিচালনার দায়িত্ব যাবার সম্ভাবনা : অনেক সময় কারবারের দায়িত্ব অসাধু ও অনভিজ্ঞ ডিরেক্টরদের হাতে চলে যায়। দলীয়করণ, কোন্দল ও কূটনীতির আশ্রয় নিয়ে অসাধু লোক প্রভাব ও প্রতিপত্তি খাটায়। যার ফলে কোম্পানি বিপদের সম্মুখীন হয়।

৬. ক্ষমতার কেন্দ্রীকরণ : যৌথমূলধনী কারবারের গণতান্ত্রিক পরিচালনার কথা বলা হলেও কার্যতঃ সেখানে ক্ষমতা কেন্দ্রীকরণ লক্ষণীয়। কতিপয় শেয়ারহোল্ডার বিভিন্নভাবে এবং বিভিন্ন নামে মোট শেয়ারের বৃহৎ অংশের মালিকানা অর্জন করে এবং প্রতিষ্ঠানের নিয়ামক হয়ে উঠে এবং নিজেদের স্বার্থে প্রতিষ্ঠানকে ব্যবহার করে। সুতরাং সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের স্বার্থ বিপন্ন হয়ে পড়ে। বস্ত্তত: অগণতান্ত্রিক পরিচালন ব্যবস্থা গড়ে উঠে।

৭. শেয়ারের ফটকা ব্যবস্থাঃ যেহেতু যৌথমূলধনী কারবারে শেয়ার হস্তান্তরযোগ্য এবং এধরনের প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বাজারে ক্রয়-বিক্রয় হয়। এই সুযোগ অসাধু ও চতুর লোক শেয়ার বাজারে ফটকা ব্যবসায়ে জেঁকে বসে। যখন মুনাফার সম্ভাবনা বেশি তখন তারা নিজেরা অধিক সংখ্যক শেয়ার ক্রয় করে কিন্তু যখন লোকসানের আভাস পায় তখন জনসাধারণকে লোভ দেখিয়ে তাদের কাছে শেয়ার বিক্রি করে। ফলে নিরীহ শেয়ারহোল্ডারগণ ক্ষতিগ্রস্থ হয়।

৮. দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতিঃ যৌথমূলধনী কারবারে অনেক সময় দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি দেখা যায়। পরিচালকগণ তাদের আত্মীয়-স্বজনদের প্রয়োজনীয় যোগ্যতা ছাড়াই গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে নিয়োগ করে। এ ধরনের কাজের ফলে কারবারের দক্ষতার হানি হয় এবং প্রতিষ্ঠানের ক্ষতি হয়।

৯. ক্ষতির সম্ভাবনাঃ যৌথমূলধনী কারবারে শেয়ারহোল্ডার বা বিনিয়োগকারীগণ প্রচারের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে অসাধু ও অযোগ্য ব্যবসায়ীদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত কারবারে অর্থ বিনিয়োগ করে ক্ষতির সম্মুখীন হয়।

১০. সামাজিক ভারসাম্য বিনষ্টঃ এ ধরনের কারবারে মুষ্টিমেয় বিত্তশালী শেয়ারহোল্ডারগণ কারবারের নিয়ন্ত্রণ কুক্ষিগত করে। মুষ্টিমেয় লোকের মালিকানায় সম্পদ যায় বলে ধনবৈষম্য বৃদ্ধি পায় ও সামাজিক ভারসাম্য বিনষ্ট হয়।

উপসংহারে বলা যায় যে, এ সকল অসুবিধা থাকা সত্ত্বেও যৌথমূলধনী কারবারের সুবিধা অনেক বেশি ; এ জন্য এ ধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ক্রমশঃ জনপ্রিয়তা অর্জন করছে। বর্তমান যুগে এধরনের ব্যবসাই অধিক গড়ে উঠেছে - তাদের সংখ্যা ও আয়তন বৃদ্ধি পাচ্ছে।

0 মন্তব্য(গুলি):

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Comment below if you have any questions

অফিস/বেসিক কম্পিউটার কোর্স

এম.এস. ওয়ার্ড
এম.এস. এক্সেল
এম.এস. পাওয়ার পয়েন্ট
বাংলা টাইপিং, ইংরেজি টাইপিং
ই-মেইল ও ইন্টারনেট

মেয়াদ: ২ মাস (সপ্তাহে ৪দিন)
রবি+সোম+মঙ্গল+বুধবার

কোর্স ফি: ৪,০০০/-

গ্রাফিক ডিজাইন কোর্স

এডোব ফটোশপ
এডোব ইলাস্ট্রেটর

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৮,৫০০/-

ওয়েব ডিজাইন কোর্স

এইচটিএমএল ৫
সিএসএস ৩

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৮,৫০০/-

ভিডিও এডিটিং কোর্স

এডোব প্রিমিয়ার প্রো

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৯,৫০০/-

ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স

ফেসবুক, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রাম, এসইও, গুগল এডস, ইমেইল মার্কেটিং

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ১২,৫০০/-

অ্যাডভান্সড এক্সেল

ভি-লুকআপ, এইচ-লুকআপ, অ্যাডভান্সড ফাংশনসহ অনেক কিছু...

মেয়াদ: ২ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৬,৫০০/-

ক্লাস টাইম

সকাল থেকে দুপুর

১ম ব্যাচ: সকাল ০৮:০০-০৯:৩০

২য় ব্যাচ: সকাল ০৯:৩০-১১:০০

৩য় ব্যাচ: সকাল ১১:০০-১২:৩০

৪র্থ ব্যাচ: দুপুর ১২:৩০-০২:০০

বিকাল থেকে রাত

৫ম ব্যাচ: বিকাল ০৪:০০-০৫:৩০

৬ষ্ঠ ব্যাচ: বিকাল ০৫:৩০-০৭:০০

৭ম ব্যাচ: সন্ধ্যা ০৭:০০-০৮:৩০

৮ম ব্যাচ: রাত ০৮:৩০-১০:০০

যোগাযোগ:

আলআমিন কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র

৭৯৬, পশ্চিম কাজীপাড়া বাসস্ট্যান্ড,

[মেট্রোরেলের ২৮৮ নং পিলারের পশ্চিম পাশে]

কাজীপাড়া, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬

মোবাইল: 01785 474 006

ইমেইল: alamincomputer1216@gmail.com

ফেসবুক: facebook.com/ac01785474006

ব্লগ: alamincomputertc.blogspot.com

Contact form

নাম

ইমেল *

বার্তা *